কি হলো নোয়াখালী ডেস্কঃ
হত্যার পর আকমল আলী সড়কের বাসায় নিয়ে ছয় টুকরো করা হয় আয়াতের লাশ। এরপর ফেলে দেওয়া হয় সাগরে। লাশ টুকরো করার কাজে ব্যবহার করা হয় বটি ও অ্যান্টি কাটার। আয়াতের খণ্ডবিখণ্ড লাশ উদ্ধার ও হত্যাকারী আবির আলীকে আটকের পর এমনই তথ্য জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
শুক্রবার সকালে চট্টগ্রাম নগরের ইপিজেড থানার আকমল আলী রোড এলাকা থেকে আয়াতের লাশ উদ্ধার করা হয়। এর আগে, বৃহস্পতিবার রাতে একই রোডের পকেট গেট এলাকা থেকে আবির আলীকে আটক করা হয়। ইপিজেডের একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন তিনি।
পিবিআই চট্টগ্রাম মেট্রোর পরিদর্শক ইলিয়াস খান বলেন, আয়াতদের সাবেক ভাড়াটিয়া ছিলেন আবির আলী। মুক্তিপণের উদ্দেশ্যে ঘটনার দিন বিকেলে আয়াতকে অপহরণ করেন তিনি। পরে আয়াত চিৎকার করলে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।
১৫ নভেম্বর ইপিজেড থানার বন্দরটিলা নয়ারহাট বিদ্যুৎ অফিস এলাকার বাসা থেকে পাশের মসজিদে আরবি পড়তে যাওয়ার সময় নিখোঁজ হয় পাঁচ বছর বয়সী শিশু আলিনা ইসলাম আয়াত। ওই ঘটনায় একই দিন রাতে ইপিজেড থানায় জিডি করেন তার বাবা সোহেল রানা।
আয়াতদের গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলাতে।